বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বাহুবল হাসপাতালের নতুন ব্যবস্থাপনা কমিটি প্রথম সভা বাহুবলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের বাছাইয়ে দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র অবৈধ বাহুবল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল শিশুদের বিবাদের জেরে আজমিরীগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩৫ দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর কেএনএফের প্রধান সমন্বয়ক বান্দরবানের বাসা থেকে গ্রেপ্তার ফেনীতে ট্রেন-ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ৬ ফিলিস্তিনি শিশু দিবস: গাজায় প্রতি ঘণ্টায় মরছে ৪ শিশু বাহুবলে বাংলা নববর্ষ ও ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা বাহুবল মডেল প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রশ্নফাঁস চক্রের মূলোৎপাটন: সিআইডি

সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

তরফ নিউজ ডেস্ক : সবচেয়ে বড় প্রশ্নফাঁস চক্রটির মূলোৎপাটন হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিআইডি বলছে, নিয়োগ ও ভর্তিতে প্রশ্নফাঁস এবং ডিজিটাল জালিয়াতের দুই আলাদা চক্রকে তারা আইনের আওতায় এনেছে। সর্বশেষ ডিজিটাল ডিভাইস জালিয়াত চক্রের মূল হোতা হাফিজুর রহমান হাফিজ ও মাসুদ রহমান তাজুলসহ এখন পর্যন্ত এ দুটি চক্রের ৪৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে ‘প্রশ্নফাঁস চক্রের মূলোৎপাটনের আদ্যোপান্ত’ তুলে ধরা হয়।

সিআইডি বলছে, ভর্তি ও নিয়োগ পরীক্ষায় মূলত দুই ভাবে জালিয়াতি হয়। একটি চক্র প্রশ্ন ফাঁস করে। অন্য চক্রটি পরীক্ষার দিন প্রশ্ন সংগ্রহ করে সমাধান বের করে। এর পর ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে তা পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করে। সিআইডি প্রশ্নফাঁস চক্রটিকে আগেই শনাক্ত করেছে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করেছে। এবার তাঁরা ডিজিটাল ডিভাইস জালিয়াতি চক্রটিকেও গ্রেপ্তার করেছে।

সিআইডি বলছে, গত কয়েক দিন অভিযান চালিয়ে ডিজিটাল জালিয়াত চক্রের মূল হোতা বিকেএসপির সহকারী পরিচালক অলিপ কুমার বিশ্বাস, ৩৮-তম বিসিএসে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত ইব্রাহীম মোল্লা, বিএডিসির সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল, আইয়ুব আলী বাঁধনসহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রটি বিসিএস পরীক্ষায়ও জালিয়াতি করেছে।

সিআইডি বলছে, ডিজিটাল ডিভাইস জালিয়াত চক্রের ৬ মূল হোতার অলিপ, ইব্রাহীম, মোস্তফা, তাজুল, হাফিজ ও বাঁধনের প্রত্যেকের নিজস্ব সহযোগী চক্র ছিল। এদের মধ্যে গত কয়েক দিনের অভিযানে হাফিজ ও তাজুল গ্রেপ্তার হয়েছে।

সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া ৯ জনের মধ্যে হাফিজ জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার এবং তাজুল ব্যবসায়ী। বাকিদের মধ্যে আবদুর রহমান রমিজ, সাইদুর রহমান ও মোহায়মিনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসির ছাত্র, রিমন গ্রীন ইউনিভার্সিটির ছাত্র, জাহাঙ্গীর আলম অগ্রণী ব্যাংকের ক্যাশ অফিসার, মোশারফ হোসেন মোসা ঢাকা কলেজের পিওন, অসীম বিশ্বাস ঢাকা কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com