শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ইউএনও তাহমিলুর রহমানকে বাহুবল মডেল প্রেস ক্লাব-এর বিদায় সংবর্ধনা বাতিল হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শনিবারের ছুটি মাছ ধরতে গিয়ে জেলের পায়ুপথ দিয়ে পেটের ভিতর কুঁচিয়া, তারপর… বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু সিলেটে টেস্টে ৩৮২ রানে হারলো বাংলাদেশ পেটে অসহ্য যন্ত্রণা, অস্ত্রোপচার করতেই বেরিয়ে এলো ১২ ইঞ্চির জ্যান্ত ইল মাছ! বাহুবল সদর কেন্দ্র স্থানান্তরের প্রস্তাব; জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া বাহুবলে সর্বজনিন পেনশন স্কীম অবহিতকরণ সভায় অনুষ্ঠিত পেঁয়াজ রপ্তানিতে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা ভারতের গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে চীন-রাশিয়ার ভেটো

বাহুবলে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ মোকাবেলায় প্রস্তুতি সভা

প্রস্তুতি সভায় উপস্থিতিদের একাংশ

নিজস্ব সংবাদদাতা : বাহুবলে ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতের আশঙ্কা ও পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় জরুরী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০২ মে) বিকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বাহুবল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশিষ কর্মকারের পরিচালনায় প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জসীম উদ্দিন, বাহুবল মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আলমগীর হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বাবুল কুমার দাশ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইয়াকুত মিয়া, ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান চৌধুরী টেনু, মোঃ সাইফুদ্দিন ও ফেরদৌস আলম, বাহুবল মডেল প্রেস ক্লাব সভাপতি মোঃ নূরুল ইসলাম নূর, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ হোসেন শাহ, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মমতাজুর রহমান, বাহুবল কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রব শাহীন, ইউপি সচিব ইকবাল হোসেন, মোশাহিদ মিয়া প্রমুখ।

সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী উপকুলীয় এলাকায় শুক্রবার সকাল নাগাদ অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ আঘাত আনতে পারে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৬০-১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। ইতিমধ্যে মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর স্থানীয় হুশিযারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এ অবস্থায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে। ঘূর্ণিঝড়কালীন সময়ে বাহিরে অযথা ঘুরাফেরা না করা, হাতের কাছে অতি প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন- দিয়াশলাই, টর্চলাইট, মোমবাতি, শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি যতদুর সম্ভব কাছে রাখতে হবে। তাছাড়া নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্র যেমন- বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষিত স্থান সহ ইউনিয়ন পরিষদ, প্রাইমারী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় নিরাপদ আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। এছাড়াও পরিবারের সদস্যদের একত্রে থাকার নিমিত্তে নির্দিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্র গমন এবং দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে নিরাপদে একত্র হওয়ার স্থান নির্ধারণ করা সহ মূল্যবান দলিলাদি পলিথিনে মুড়িয়ে মাটিতে পুতে রাখতে বলা হয়। পাহাড় ও টিলার কাছাকাছি বসবাসকারীদের দুর্যোগকালীন সময়ে বাড়ি ঘরে না থেকে দ্রুত নিকটস্থ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসা ও জরুরী প্রয়োজনে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করতে পরামর্শ প্রদান করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com