রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কবরস্থান নিয়ে বিরোধ; হামলার ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত মিরপুর দি হোপ স্কুলে শিক্ষার মানোন্নয়ন শীর্ষক সেমিনার গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন চেয়েছেন ড. ইউনূস ধান ক্ষেত থেকে অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার জমি নিয়ে বিরোধ; দুই গ্রুপের সংঘর্ষে এক যুবক নিহত দোকান বাকীর টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ : বৃদ্ধ নিহত হবিগঞ্জে হত্যা মামলা, আ.লীগ সভাপতিসহ ২শ জন আসামি গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্টে শামীম ওসমান লুকিয়ে থাকার গুঞ্জন, তাল্লাশি শেষে যা বলছে পুলিশ নগদ দুই লাখ টাকার বেশি তোলা যাবে না এ সপ্তাহে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য সারাদেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর

১ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়ে চট্টগ্রামের চারে চার

তরফ স্পোর্টস ডেস্ক : রান খরার টুর্নামেন্টে অবশেষে দেখা গেল স্ট্রোকের ঝলক আর ব্যাটিংয়ের দাপট। ম্যাড়ম্যাড়ে কিছু ম্যাচের পর ছড়াল উত্তেজনা। রোমাঞ্চের ভেলায় ভেসে ম্যাচ পৌঁছে গেল শেষ বলের সমীকরণে। তাতে পেরে উঠল না রাজশাহী। চট্টগ্রাম পেল টানা চতুর্থ জয়।

বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের নাটকীয় ম্যাচে মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহীকে ১ রানে হারাল গাজী গ্রুপ চট্টগ্রাম।

মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বুধবার লিটন দাসের ক্যারিয়ার সেরা ৭৮ রানের ইনিংসে চট্টগ্রাম ২০ ওভারে তোলে ১৭৬ রান। জয়ের জন্য শেষ বলে রাজশাহীর প্রয়োজন পড়ে ৪ রান। মুস্তাফিজুর রহমানের বলে রনি তালুকদার নিতে পারেন ২।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমনিতে এরকম স্কোর ও এমন ম্যাচ হয় হরহামেশাই। তবে এই টুর্নামেন্টে ছিল একঘেঁয়ে ও বিরক্তিকর ম্যাচের ছড়াছড়ি। বলার অপেক্ষা রাখে না, দুই দলের এই ১৭৬ ও ১৭৫ রানই এখনও পর্যন্ত আসরের সর্বোচ্চ দুই দলীয় স্কোর।

রাজশাহীর রান তাড়ায় পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচ শেষ ওভারেও রঙ বদলায় বারবার। রাজশাহীর প্রয়োজন পড়ে ৬ বলে ১৩ রান। ওভারের প্রথম বলেই নুরুল হাসান সোহানকে ফিরিয়ে দেন মুস্তাফিজুর রহমান। পরের দুই বলে আসেনি রান।

চতুর্থ বলে বিশাল এক ছক্কায় ম্যাচ জমিয়ে দেন আট নম্বরে নামা রনি তালুকদার। পরের বলে মুস্তাফিজ করেন দারুণ ইয়র্কার, কিন্তু রনির ব্যাটের কানায় লেগে হয়ে যায় বাউন্ডারি। শেষ বলে দরকার ৪ রান। লো-ফুল টস লং অনে পাঠিয়ে রনি নিতে পারেন ২ রান।

ম্যাচের প্রথম ভাগ রাঙান লিটন দাস। ওপেন করতে নেমে শেষ পর্যন্ত খেলে স্টাইলিশ এই ওপেনার নান্দনিক সব শটের মহড়ায় করেন ৫৩ বলে অপরাজিত ৭৮ রান। তার আগের সেরা ছিল ৭৫।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা চট্টগ্রামকে গতিময় শুরু এনে দেন সৌম্য সরকার। প্রথম দুই ওভারে তার ব্যাট থেকে আসে চারটি বাউন্ডারি। তৃতীয় ওভারে জোড়া চার লিটনের ব্যাটে।

পরের ওভারে দুজন মিলেই চড়াও হন ফরহাদ রেজার ওপর। প্রথম বলে মিড উইকেট সীমানায় ক্যাচ নিয়েও সীমানা স্পর্শ করেন রনি তালুকদার, ছক্কা পান সৌম্য। পরে টানা তিনটি বাউন্ডারি মারেন লিটন। ৪.২ ওভারে দলের রান স্পর্শ করে ৫০।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com