বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন চেয়েছেন ড. ইউনূস ধান ক্ষেত থেকে অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার জমি নিয়ে বিরোধ; দুই গ্রুপের সংঘর্ষে এক যুবক নিহত দোকান বাকীর টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ : বৃদ্ধ নিহত হবিগঞ্জে হত্যা মামলা, আ.লীগ সভাপতিসহ ২শ জন আসামি গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্টে শামীম ওসমান লুকিয়ে থাকার গুঞ্জন, তাল্লাশি শেষে যা বলছে পুলিশ নগদ দুই লাখ টাকার বেশি তোলা যাবে না এ সপ্তাহে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য সারাদেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর গণভবনের মাছ-হাঁসও নিয়ে গেল জনতা, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর গণআন্দোলনে শেখ হাসিনার পতন, ছাড়লেন দেশ

প্রথম দিনের শেষে স্বস্তি নাইম-জায়েদে

ক্রীড়া ডেস্ক : জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট নিয়ে উচ্ছ্বসিত ছিল অনেকে। সহজেই তাদের হারিয়ে ফের জয়ের পথে ফেরার কল্পনাও হয়তো মনে মনে করে রেখেছিলেন। কিন্তু মিরপুর টেস্টের প্রথম দিনশেষে অন্তত তা মনে হচ্ছে না। বাংলাদেশকে বেশ ভুগিয়েছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা। প্রথম দিনশেষে ৬ উইকেট হারালেও তারা করে ফেলেছে ২২৮ রান। বাংলাদেশের পক্ষে দিনের ৬ উইকেট ভাগাভাগি করেছেন পেসার আবু জায়েদ রাহী ও স্পিনার নাইম হাসান।

প্রথমজন সারা দিনে বল করেছেন ১৬ ওভার। তবে নাইম হাসান সফল হয়েছেন বলেই কি না, হাত ঘুরাতে হয়েছে ৩৬ ওভার। উইকেটও পেয়েছেন এই তরুন, সাজঘরে ফিরিয়েছেন চার জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানকে। দিনের শুরুতে বাংলাদেশের বেক থ্রুটা অবশ্য আবু জায়েদের হাত ধরে।

প্রথম ৬ ওভারে মাত্র এক রান দিয়ে তৈরি করা চাপটা কাজে লাগিয়েছেন তিনিই। জিম্বাবুয়ের স্কোরকার্ডে রান যখন ৭, তখন নাইমের ক্যাচে পরিণত করেছেন কেভিন কাসুজাকে। এরপর  ক্রিজে যেন আঠা লাগিয়ে বসেছিলেন দুই জিম্বাবুইয়ান ব্যাটসম্যান প্রিন্স মাসভরে ও ক্রেইগ আরভিন। দুইজন মিলে গড়েছিলেন ১০১ রানের জুটি। ওই জুটি ভেঙেই শুরু নাইমের। নিজের বলে নিজেই ক্যাচ ধরে মাসভরেকে ফেরান ৬৪ রানে।

জুটি ভাঙলেও সেঞ্চুরি করতে দৃঢ়প্রত্যয়ী অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন থেকে যান ক্রিজে। মাঝে সিকান্দার রাজা, ব্রেন্ডন টেইলর আর তিমিচান মারুমা সাজঘরে ফেরত গেলেও উইকেটের অন্যপ্রান্তে ঠিকই অবিচল থাকেন। শেষ পর্যন্ত সেঞ্চুরিও পেয়ে যান। ১৩ চারে ২২৭ বলে ১০৭ রান করা আরভিনকেও ফেরাতে হয় ওই নাইমকেই।

দিনশেষে নাইমের বোলিং ফিগারটা দাঁড়িয়েছে এমন- ৩৬ ওভারে ৮ মেইডেন ৬৮ রান দিয়ে ৪ উইকেট। ১৬ ওভারে ৫১ রান দিয়ে রাহী ২ উইকেট পেলেও ২১ ওভারে ৭৫ রান দিয়ে তাইজুল ও ১৭ ওভারে ২৬ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন এবাদত হোসেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com