শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৪ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে দেশব্যাপি সবজি বাজারে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ক্রয়-বিক্রয় করার সুবিধার্তে খোলা জায়গায় বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া চলমান। এরই ধারাবাহিকতায় বাহুবল সবজি বাজারকে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে প্রশাসন। তবে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে বাজার স্থানান্তরের বিষয়টি আটকা পড়ে শুরুতেই। প্রশাসনের বাজার স্থানান্তরের সিদ্ধান্তটি যখন অনিশ্চয়তায় পড়ে যাচ্ছিল তখনই বাহুবল বাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের প্রস্তাবে এগিয়ে আসেন বাজার কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আওয়ামীলীগ নেতা ইলিয়াছ আখঞ্জী ও পরিবার। ঢাকা-সিলেট মড়াসড়কের পাশ্ববর্তী ইসলামাবাদস্থ তাদের পারিবারিক ৮৫ শতাংশ জায়গাটি বাজার স্থানান্তরের জন্য ছেড়ে দিলে স্বস্থি ফিরে প্রশাসন ও বাজার কমিটির মাঝে।
এব্যাপারে ইলিয়াছ আখঞ্জি জানান, বাহুবল সবজির বাজারে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে ক্রেতাগণকে গাদাগাদি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করতে হয়েছিল। এতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছিল। প্রশাসন যখন বাজার স্থানান্তর করতে গিয়ে জায়গা সংকট দেখা দিল তখন আমাদের পারিবারিক মালিকানাধীন ৮৫ শতাংশ জায়গাটি বিনা ভাড়ায় বাজার স্থাপনের জন্য ছেড়ে দিয়েছি। ইতিমধ্যে ঐ জায়গায় প্রায় শতাধিক সবজির দোকান স্থাপন করে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ক্রয়-বিক্রয় চলমান রয়েছে। লকডাউন চলাকালীন প্রশাসনের প্রয়োজনে ঐ জায়গায় দীর্ঘমেয়াদী সবজির বাজার স্থাপন করতেও তাদের কোন বাঁধা নেই বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।