শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন
তরফ স্পোর্টস ডেস্ক : ১০ ওভারেই রান ১০০ রান পার, উইকেট বাকি তখনও ৯টি। দুইশ রান সেখান থেকে খুবই প্রত্যাশিত। কিন্তু ঢাকা পারল না ১৮০ ছুঁতেও। তবে তাদের শুরুটা দারুণ ছিল বলে খুলনার লক্ষ্যটা শেষ পর্যন্ত সহজ নয়।
বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে জেমকন খুলনার বিপক্ষে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭৯ রান করেছে বেক্সিমকো ঢাকা।
ঢাকার ইনিংসে একমাত্র ফিফটি সাব্বির রহমানের। সঙ্গে মোহাম্মদ নাঈম শেখ, আল আমিন ও আকবর আলি খেলেন ঝড়ো ইনিংস। তবে তারা কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি বলেই শেষ পর্যন্ত আরও বড় হয়নি ঢাকার স্কোর।
সাকিব আল হাসানের এক ওভারে ৪ ছক্কাসহ ২৬ রান নেন নাঈম। নাজমুল ইসলাম অপুর এক ওভারে ৪ ছক্কা মারেন আকবর। ওই দুই ওভার থেকেই আসে ৫০ রান। বাকি ১৮ ওভারে ঢাকার রান ১২৯।
টস জিতে বোলিংয়ে নামা খুলনাকে শুরুতেই চাপে ফেলে দেন নাঈম। ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারেই সাকিবকে উড়িয়ে দেন চারটি ছক্কায়। প্রথম দুই ডেলিভারিতেই দুটি লং অন দিয়ে। ওভারের শেষ দুই বলে মিড উইকেট দিয়ে। ওই ওভার থেকে আসে ২৬ রান।
পরে সাকিবের জায়গায় বোলিংয়ে আসা শহিদুল ইসলামকে সোজা ব্যাটে দারুণ ছয় মারেন নাঈম। তার এই রোমাঞ্চকর ছুটে চলা শেষ হয় চরম হতাশায়। শহিদুলের ফুলটস বল তুলে দেন মিড অনে মাহমুদউল্লাহর হাতে (১৭ বলে ৩৬)।
তবে দলের রান প্রবাহ থামেনি। পেসার মেহেদি হাসান রানা আইসোলেশনে থাকায় তার বদলি হিসেবে টুর্নামেন্টে আসা আল আমিন প্রথম সুযোগেই মেলে ধরেন নিজেকে। সাব্বিরও সময়ে সঙ্গে খুঁজে পান ছন্দ।
প্রথম ২ ওভারে মাশরাফি দিয়েছিলেন কেবল ২ রান। আল আমিনের চার ও সাব্বিরের ছক্কায় তার তৃতীয় ওভার থেকে আসে ১৫ রান। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ঢাকা তোলে ৬৩ রান।
পাওয়ার প্লের পরও আসতে থাকে রান। বাঁহাতি স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপুর এক ওভারে চার ও ছক্কা মারেন আল আমিন, শুভাগত হোমের ওভারে চার-ছক্কা আসে সাব্বিরের ব্যাট থেকে। ১০ ওভারে ঢাকা পেরিয়ে যায় একশ।
আল আমিনকে (২৫ বলে ৩৬) ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন নাজমুল। সীমানায় দারুণ ক্যাচ নেন শামীম।
এই উইকেট থেকে ঢাকার একটু ছন্দপতন। মাশরাফি তার শেষ ওভারের শেষ বলে ফিরিয়ে দেন মুশফিকুর রহিমকে। পয়েন্টে দুর্দান্ত ডাইভিং ক্যাচ নেন শামীম। পরের ওভারে ইয়াসির আলি চৌধুরি রান আউট হয়ে যান বল না খেলেই।
একটু ঝিমিয়ে পড়া ইনিংস জাগিয়ে তোলেন আকবর। নাজমুলের শেষ ওভারে চারটি ছক্কা মারেন জায়গায় থেকেই।
আসরে প্রথম খেলতে নেমে নাজমুল ৪ ওভারে হজম করেন ৫১ রান। এই টুর্নামেন্টে প্রথম কোনো বোলার দিলেন ৫০ রান।
প্রথম ২ ওভারে মাশরাফি দিয়েছিলেন কেবল ২ রান। আল আমিনের চার ও সাব্বিরের ছক্কায় তার তৃতীয় ওভার থেকে আসে ১৫ রান। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ঢাকা তোলে ৬৩ রান।
পাওয়ার প্লের পরও আসতে থাকে রান। বাঁহাতি স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপুর এক ওভারে চার ও ছক্কা মারেন আল আমিন, শুভাগত হোমের ওভারে চার-ছক্কা আসে সাব্বিরের ব্যাট থেকে। ১০ ওভারে ঢাকা পেরিয়ে যায় একশ।
আল আমিনকে (২৫ বলে ৩৬) ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন নাজমুল। সীমানায় দারুণ ক্যাচ নেন শামীম।
এই উইকেট থেকে ঢাকার একটু ছন্দপতন। মাশরাফি তার শেষ ওভারের শেষ বলে ফিরিয়ে দেন মুশফিকুর রহিমকে। পয়েন্টে দুর্দান্ত ডাইভিং ক্যাচ নেন শামীম। পরের ওভারে ইয়াসির আলি চৌধুরি রান আউট হয়ে যান বল না খেলেই।
একটু ঝিমিয়ে পড়া ইনিংস জাগিয়ে তোলেন আকবর। নাজমুলের শেষ ওভারে চারটি ছক্কা মারেন জায়গায় থেকেই।
আসরে প্রথম খেলতে নেমে নাজমুল ৪ ওভারে হজম করেন ৫১ রান। এই টুর্নামেন্টে প্রথম কোনো বোলার দিলেন ৫০ রান।