শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বাহুবলের বিশিষ্ট সাংবাদিক মাওলানা নূরুল আমিন-এর মাতৃ বিয়োগ বাহুবলে মরহুম মকসুদ আহমেদ লেবু’র স্মরণে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত কবরস্থান নিয়ে বিরোধ; হামলার ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত মিরপুর দি হোপ স্কুলে শিক্ষার মানোন্নয়ন শীর্ষক সেমিনার গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন চেয়েছেন ড. ইউনূস ধান ক্ষেত থেকে অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার জমি নিয়ে বিরোধ; দুই গ্রুপের সংঘর্ষে এক যুবক নিহত দোকান বাকীর টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ : বৃদ্ধ নিহত হবিগঞ্জে হত্যা মামলা, আ.লীগ সভাপতিসহ ২শ জন আসামি গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্টে শামীম ওসমান লুকিয়ে থাকার গুঞ্জন, তাল্লাশি শেষে যা বলছে পুলিশ

বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমেই স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দিয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী

তরফ নিউজ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ ভাষণের মাধ্যমেই স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষদের সশস্ত্র যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভাপতি শেখ হাসিনা এক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ওই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ: রাজনীতির কবি ও অমর কবিতা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার মূল ঘোষণা দেন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন।’ তিনি বলেন, এই ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু জাতির সামনে কেবল একটি স্বাধীন রাষ্ট্রই উপস্থাপন করেননি, বরং এর ভবিষ্যৎ কী হবে তা-ও তুলে ধরেন।

শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা ও আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে জাতির পিতা জাতিকে সকল দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। বাঙালিদের কী করতে হবে, তা-ও তিনি বলেছেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু আশঙ্কা করেছিলেন যে ভাষণের পর তিনি জীবিত না-ও থাকতে পারেন। তাঁকে হত্যা করা হতে পারে, যেহেতু পাকিস্তানিরা বহুবার সে অপচেষ্টা করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সে কারণে বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের সকল ব্যবস্থা করে রাখেন। আমি তার নীরব সাক্ষী।’

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক নিলয় রঞ্জন বিশ্বাস এবং বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের চেয়ারপারসন শিল্পী হাশেম খান মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশ নেন। বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাশুরা হোসেন অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com