রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১১ পূর্বাহ্ন
রায়হান উদ্দিন সুমন, বানিয়াচং (হবিগঞ্জ) থেকে : সিলেট শিক্ষাবোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৭০ দশমিক ৮৩ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৭৫৭জন। সোমবার (৬ মে) দুপুর সারাদেশের মতো সিলেট শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফল প্রকাশ করা হয়। এবার বানিয়াচং উপজেলার ৩০টি বিদ্যালয় থেকে মোট ৩৪০৬ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে। এদের মধ্যে পাশ করেছে ২৫৩১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন। এই উপজেলায় পাশের হার ৭৪ দশমিক ৩১%। গতবছর ছিল ৬৭ দশমিক ৯৯%। আর জিপিএ-৫ ছিল ৫২ জন।
বানিয়াচং এল আর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৭৫ জন। জিপিএ-৫ এসেছে ১০জন। পাশের হার ৯৮.৬৮%। বানিয়াচং সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১০৭জন। জিপিএ-৫ এসেছে ৮জন। পাশের হার ৯৬.৩৩%। বানিয়াচং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় মোট ২৭২জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ২৪৭জন। জিপিএ-৫ এসেছে ১৪জন। পাশের হার ৯০.৮১%। ডা:ইলিয়াছ একাডেমি থেকে মোট ১৬২জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১৩৭জন। জিপিএ-৫ এসেছে ১জন। পাশের হার ৮৪.৫৭%। দৌলতপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় মোট ১২৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ১০৯জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। পাশের হার ৮৫.৮৩%। কাদিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১৮৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১৭৬জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৯৪.১২%। আড়িয়ামুগুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১১১জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে। পাশ করেছে ৫৮জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৫২.২৫%। সাতগ্রাম একতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার ৮৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৬৯জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮২.১৪%। রতœা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১০৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৯১জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮৪.২৫%। একতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৬২জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৫০জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮০.৬৫%। বক্তারপুর আবুল খায়ের উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ২২১জন পরীক্ষার্থী এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করেছে ৮৪জন। জিপিএ-পেয়েছে ৩জন । পাশের হার ৩৮.০১%। জনতা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১১০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৫৮জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৫২.৭৩%। নাগুরা ফার্ম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১৯০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ১২৭জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। পাশের হার ৬৬.৮৪%। সন্দলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১৯৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১১৩জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। পাশের হার ৫৭.৩৬%। জে.ডি.এম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৯৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৫৭জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৫৯.৩৮%। ইকরাম নন্দপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৮০জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে। পাশ করেছে ৭৪জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৯২.৫০%। হিয়ালা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১১৮জন পরীক্ষার্থী এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করেছে ৯৬জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮১.৩৬%। হানিফ খান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ২৩৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১৯৭জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮৪.৫৫%। উত্তর সাঙ্গর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৮২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৫৭জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৬৯.৫১%। মেধাবিকাশ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় মোট ১২৬জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৯৬জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। পাশের হার ৭৩.৮১%। বি জি এম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৬৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৪৬জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৬৯.৭০%। হযরত শাহজালাল (র:) উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১১৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৮৮জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৭৭.৮৮%। মন্দরী এসইএসডিপি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৪২জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৩৩জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৭৮.৫৭%। মুরাদপুর এসইএসডিপি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৮১জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ১৪জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ১৭.২৮%। বাল্লাগোড়াখালি এসইএসডিপি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৩৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ২৮জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৭৩.৬৮%। আমাবাগান উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৯০জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৫৭জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৬৩.৩৩%। মহারতœপাড়া এসইএসডিপি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৭৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ৬২জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮৪.৯২%। সিকন্দরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৪৩জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৮৭.৭৫%। খুর্শা খাড়াউড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৪৫জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৪১জন। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৯১.১১%। খানবাহাদুর এহিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ৫৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে ৪৬জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ নাই। পাশের হার ৭৯.৩১%।
অন্যদিকে কারিগরি পরীক্ষায় বানিয়াচং সুফিয়া মতিন টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ থেকে মোট ৬৫জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ করেছে শতভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। পাশের হার ১০০%।
বানিয়াচং উপজেলার ৯টি মাদ্রাসা থেকে এবারের দাখিল পরীক্ষায় মোট ২৭৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পাশ করেছে ২৫১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন। এদের মধ্যে বানিয়াচং সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ৩ জন ও শেখ আবুনছর কোরাইশি মাদ্রাসা থেকে ১জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাশের হার ৯০.৯৪%।